জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক মীর আব্দুস সবুর আসুদ বলেছেন, পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ছিলেন এদেশের সবচেয়ে দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক। তিনি, ৪০ বছর আগে যে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিলেন, এখন সবাই সেই উন্নয়ন ও সংস্কার নিয়ে চিন্তা করছেন। তিনি বলেন, জীবিত এরশাদের চেয়ে মৃত এরশাদ অনেক বেশি শক্তিশালী। দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সুশাসন নিশ্চিত করতে সবাইকে পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জাতীয় পার্টির পতাকাতলে সামিল হতে আহ্বান জানান।
আজ সোমবার বিকেলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় কাকরাইল চত্বরে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে শোকসভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
সভাপতির বক্তৃতায় মীর আব্দুস সবুর আসুদ আরো বলেন, রাজধানীর উন্নয়ন ও অবকাঠামো এখনো পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্মৃতিচিহ্ন হয়ে আছে। বিজয় স্মরণী, রোকেয়া স্মরণী, পান্তপথ সহ অসংখ্য সড়ক নির্মাণ করে রাজধানির সড়ক যোগাযোগ উন্নত করেছেন। রাজধানীর প্রতিরক্ষাবাঁধ, সিটি কর্পোরেশন ভবন সহ অসংখ্য স্থাপনা পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের উন্নয়নের স্বাক্ষী হয়ে আছে। দেশের মানুষ আবারো পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জাতীয় পার্টির দেশ পরিচালনা দেখতে চায়। দেশের মানুষ স্বস্তি চায়, শান্তি চায়, নিরাপত্তা চায়। শুধুমাত্র জাতীয় পার্টির পক্ষেই সুশাসন দেওয়া সম্ভব। গণতন্ত্র ও জনজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতীয় পার্টির বিকল্প নেই। পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে আগামী জাতীয় নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে রাষ্ট্রক্ষমতায় নিতে হবে। দেশের মানুষ একমাত্র জিএম কাদের ও জাতীয় পার্টিকে বিশ্বাস করে। তাই, জাতীয় পার্টিকে আরো শক্তিশালী করতে নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মীর আব্দুস সবুর আসুদ।
প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আবদুস সবুর আসুদ, এড.মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁঞা, আলমগীর সিকদার লোটন, মনিরুল ইসলাম মিলন, ইন্জিনিয়ার মঈনুর রাব্বী রুমন চৌধুরী, মাননীয় চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা হেনা খান, মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, প্রফেসর গোলাম মোস্তফা, নুরুজ্জামান জামান, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, আমির উদ্দিন আহমেদ ডালু, মোঃ হেলাল উদ্দিন, আহাদ ইউ চৌধুরী শাহিন, এম এ সোবহান, আক্তার হোসেন দেওয়ান, হুমায়ুন খান, যুগ্ম মহাসচিব সামসুল হক,আব্দুল হামিদ ভাসানী, শামীম আহমেদ রিজভী, এবিএম লিয়াকত হোসেন চাকলাদার, দ্বীন ইসলাম শেখ, চেয়ারম্যানের প্রেসক্রেটারী খন্দকার দেলোয়ার জালালী, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আবুল খায়ের, সৈয়দ ইফতেকার আহসান হাসান, মিজানুর রহমান মীরু, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য – মাহমুদ আলম, মোড়ল জিয়াউর রহমান জিয়া, ক্বারী ইছারুহুল্লাহ আসিফ, জাকির হোসেন মৃধা, আজহারুল ইসলাম সরকার, সামছুল আলম লিপটন, বাহাদুর ইসলাম ইমতিয়াজ, গোলাম মোস্তফা, শেখ সারোয়ার হোসেন, মোস্তাইন বিল্লাহ, সমরেশ মন্ডল মানিক, লোকমান ভূইয়া রাজু,মোঃ নাজিমুদ্দিন, কেন্দ্রীয় নেতা আবু নাসের বাদল,মাহবুবুর রহমান খসরু,ফররুখ আহমেদ, আব্দুল কুদ্দুস মানিক,শফিকুল আজম মুকুল, শ্রমিক নেতা শেখ মোহাম্মদ শান্ত, মটর শ্রমিক নেতা মেহেদী হাসান শিপন, আব্দুর রহিম, ছাত্র সমাজের সদস্য সচিব মোঃ আরিফ আলী, মোক্তার হোসেন।
 
								 
															 
											




 
								

