
“লকডাউনের রাজনীতি: সরকারের সক্ষমতা যাচাই ও বিএনপির পর্যবেক্ষণ”
আজকের বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগের ঘোষিত ‘লকডাউন কর্মসূচি’ ছিল কেবল একটি প্রশাসনিক অনুশীলন নয়, বরং সরকারের সক্ষমতা ও নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতার একটি বাস্তব পরীক্ষা। এই

আজকের বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগের ঘোষিত ‘লকডাউন কর্মসূচি’ ছিল কেবল একটি প্রশাসনিক অনুশীলন নয়, বরং সরকারের সক্ষমতা ও নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতার একটি বাস্তব পরীক্ষা। এই

বাংলা একাডেমির সংগ্রহে থাকা শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ব্যক্তিগত বই কেজি দরে বিক্রি-এই খবর প্রকাশের পরই একটি প্রশ্ন : আমরা আসলে কোন ইতিহাসের সন্তান, আর

বাংলাদেশের রাজনীতিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের সময় নির্ধারণ নিয়ে যে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে, তা এখন পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়াকেই অনিশ্চয়তায় ঠেলে দিয়েছে। বিরোধী রাজনৈতিক শক্তিগুলো

বাংলাদেশের ইতিহাসে ৭ নভেম্বর একটি অনন্য দিন। ১৯৭৫ সালের এই দিনে সমগ্র জাতি যখন রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার মুখোমুখি, তখন সিপাহি-জনতার মিলিত বিপ্লব দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের

বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এক জটিল তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনাপ্রবাহে অগ্রসর হচ্ছে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের রাজনীতি, নিরাপত্তা, প্রশাসনিক প্রস্তুতি এবং আন্তর্জাতিক দৃষ্টি মিলিয়ে একটি

বাংলাদেশের রাজনীতির সাম্প্রতিক দৃশ্যপট এক জটিল রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে যে “গণভোট” ও “প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন (PR)” পদ্ধতির দাবি রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ছিল,

সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জনৈক শিক্ষিকাকে ঘিরে নানা আলোচনা, মন্তব্য ও গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে। বিষয়টি অনলাইনে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি করেছে এবং নেটিজেনদের

বাংলাদেশের রাজনীতি আজ গভীর অস্থিরতার ভেতর দাঁড়িয়ে আছে। রাজনৈতিক দলগুলোর পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাস, বিদেশি প্রভাবের বাড়াবাড়ি, আর জনগণের আস্থাহীনতা-সব মিলিয়ে দেশ এক অনিশ্চিত রাজনৈতিক ভবিষ্যতের

বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে চারদিকে চলছে নানা আলোচনা। কেউ বলছেন-এবার একটা সুষ্ঠু ভোট হবে, কেউ বলছেন-সব আগের মতোই চলবে, আবার কেউ ভয় পাচ্ছেন-নির্বাচন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নতুন যে বিতর্কটি জোরালো হয়ে উঠেছে, সেটি হলো প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন। ‘পিআর নির্বাচন’ বা আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা বলা