
রামদা-কুড়াল নিয়ে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে আ.লীগ নেতাকর্মী
বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার দাবিতে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলার

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার দাবিতে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলার

চলমান পরিস্থিতিতে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা, ভাঙচুর ও লুণ্ঠনের ঘটনায় ক্ষোভ, নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু আইন সংস্কার পরিষদ। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক

পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হাসিনা-তনয় বলেছেন, ‘‘আমরা শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবার। আমরা এ ভাবে অবলীলায় আমাদের দেশের মানুষ এবং আমাদের দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের থেকে মুখ ফিরিয়ে চলে

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে গঠন করতে যাওয়া অন্তর্বর্তী সরকারে থাকছেন ১৬ জন উপদেষ্টা। সব মিলিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে থাকছেন মোট ১৭ জন সদস্য। বৃহস্পতিবার

বর্তমান পরিস্থিতিতেও সচল রয়েছে পায়রা বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম। বর্হিনোঙ্গর ও অ্যন্তরীন জেটিতে চলছে পন্য খালাস কার্যক্রম। তবে বন্দরের নিরাপত্তায় ৪৮ জন নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মী ও ৫০

বর্তমান পরিস্থিতিতে সর্বসাধারণের জান-মাল, সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহের সার্বিক নিরাপত্তা প্রদান ও আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে নৌবাহিনীর সদস্যরা নিয়োজিত রয়েছে। যে কোন নাশকতামূলক কর্মকান্ড, লুটতরাজ,

সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র এডভোকেট মো. আাসাদুজ্জামানকে বাংলাদেশের এটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, কোটা আন্দোলন যে সরকার উৎখাতের দিকে গড়াবে, সেটি তারা কেউ

ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধু ভবনে অগ্নিসংযোগ ও শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বর্তমান পরিস্থিতিতে জনসাধারণের জান-মাল ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহের সার্বিক নিরাপত্তা প্রদানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছে। যেকোন নাশকতামূলক কর্মকান্ড,