যানবাহন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মতো নাশকতামূলক ও সহিংস অপরাধে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
রোববার (৫ নভেম্বর) পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে এক সভায় পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন এ কথা জানান।
তিনি বলেন, দেশে স্বস্তিদায়ক পরিবেশ এবং যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে মালিক, শ্রমিক ও যাত্রীদের নিয়ে জনমত গঠন করতে হবে। অবরোধ চলাকালে মহাসড়কে যানবাহনের নিরাপত্তা প্রদান করা হবে।প্রয়োজনে সহযোগিতার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করুন।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করতে সক্ষম হয়েছি। আগামীতেও আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত যেকোনো চ্যালেঞ্জ ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে আমরা প্রস্তুত।
সভায় পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) অতিরিক্ত আইজিপি মো. মনিরুল ইসলাম, অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্স) মো. আতিকুল ইসলাম, হাইওয়ে রেঞ্জের অতিরিক্ত আইজিপি মো. শাহাবুদ্দিন খান, ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম, ঊর্ধ্বতন অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তা, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহনশ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার শাজাহান খান, বিরোধীদলীয় চিপ হুইপ মশিউর রহমান রাঙ্গা, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী, বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান শ্রী রমেশ চন্দ্র ঘোষ এবং সেক্রেটারি জেনারেল আবু রায়হানসহ শ্রমিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।