নির্বাচন পরবর্তী সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে বহু সেক্টর কাজ করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। নির্বাচনের আগের ভুলবোঝাবুঝি নিয়ে আলাপ হয়নি। পারস্পরিক আস্থা ফিরিয়ে আনতে চায় যুক্তরাষ্ট্র ।
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু এর সাথে বৈঠক ও নৈশভোজের পর গণমাধ্যমকে প্রধান মন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এসব কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আস্থার কোন ঘাটতি ছিলো না। নির্বাচনের পরও কিছু পর্যবেক্ষণ ছিলো। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের চিঠির পর এ অস্বস্তি আর নেই। জলবায়ু, বিদ্যুৎ সেক্টর, আঞ্চলিক যোগাযোগ বাড়াতে সহযোগিতা বাড়াতে চায়। রোহিঙ্গাদের আরও আর্থিক সহযোগিতা বাড়াবে যুক্তরাষ্ট্র। মিয়ানমারের স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনতে অনুরোধ করা হয়েছে ডোনাল্ড লুকে।
শ্রম আইন সংশোধনে আইএলও এর সাথে কোন দ্বিমত নেই। ডিএফসি টা করে ফেলতে চায়, যুক্তরাষ্ট্র। র ্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবার আহবান জানানো হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর খুনি রাশেদ চৌধুরী কে ফেরত চাওয়া হয়েছে। স্টেট ডিপার্টমেন্টের এই দুটি বিষয় দেশটির বিচার বিভাগের এখতিয়ার। ব্যবসা বাণিজ্য বাড়াতে চায়, যুক্তরাষ্ট্র। ফিলিস্তিন নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। মার্কিন সরকারও স্থায়ী অস্ত্র বিরতি চায়। সমাধানের দিকে যাচ্ছে, কি সেটা কি জানাননি তিনি।